সভায় সভাপতিত্ব করেছিলেন উপজেলা বিএনপির এ অংশের আহ্বায়ক ইউনুছ মিয়া খন্দকার।
আরো বক্তব্য রাখেন বিএনপি নেতা অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান, আলহাজ হযরত আলী ভূঞা, রায়পুরা ইউপি চেয়ারম্যান আলকাছ উদ্দিন ভুঞা, চানপুর ইউপি চেয়ারম্যান মোমেন সরকার, বিএনপি নেতা তাজুল ইসলাম, মোজাফফর আলী, আবদুল মোনেম বাবলু, মেজবাহ উদ্দিন আবু নূর চেয়ারম্যান, ফখরুল ইসলাম, অ্যাডভোকেট জসিম উদ্দিন, জহিরুল ইসলাম জাজু চেয়ারম্যান, রুহুল আমিন চেয়ারম্যান, সায়েদ আলী ভূঞা, ফজলুল হক সরকার, জাকির হোসেন ভূঞা প্রমুখ।
সভায় একমঞ্চে সকল নেতার উপস্থিতির খবর পেয়ে উপজেলার ২৪ ইউনিয়নের হাজার হাজার নেতাকর্মী সভাস্থলে উপস্থিত হন। এদিকে বেগম খালেদা জিয়ার আগমনের তারিখ নির্ধারিত হওয়ার এক সপ্তাহ পেরিয়ে গেলেও এখনো দেশে ফিরেনি উপজেলা বিএনপির অপর অংশের আহ্বায়ক ও মনোনয়ন প্রত্যাশী জামাল আহমেদ চৌধুরী।
শিক্ষাগতযোগ্যতায় অষ্টম শ্রেণী পাস হলেও গত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপির মনোনয়ন নিয়ে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী রাজিউদ্দিন আহম্মেমের সঙ্গে বিপুল ভোটে পরাজিত হন। নির্বাচনে পরাজিত হয়ে সৌদি আরবে পাড়ি জমায়।
বিগত দিনে সরকারবিরোধী কোনো আন্দোলনে জামাল চৌধুরীকে দেখা যায়নি। এদিকে ধানমন্ডি থানা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি থেকে মনোনয়ন প্রত্যাশী ইঞ্জিনিয়ার আশরাফ উদ্দিন বকুল দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে দলকে সুসংগঠিত করে নেতাকর্মীদের অনেক আস্থাভাজন হয়ে উঠেছেন।
বিএনপি নেতারা বলেন, “আমাদের নেতা আমরাই। ছয় মাসে ফোন করে জামাল চৌধুরীর সঙ্গে কথা বলতে পারি না। আর জনগণ তথা সাধারণ কর্মীরা তো পরের কথা।
বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া যখন বিবাড়িয়ায় টর্নেডোতে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলোতে ত্রাণ বিতরণ করার উদ্দেশ্যে যাওয়ার পথে নরসিংদীতে রাস্তায় রাস্তায় নেতাকর্মীদের অভর্থনার সময়ও জামাল চৌধুরী বিদেশে ছিলেন। তিনি বছরের প্রায় গড়ে ১১ মাসই বিদেশে থাকেন।


No comments:
Post a Comment
Thank you very much.