ফেসবুক যোদ্ধাদের বিশেষ ব্রিগেড গড়ে তুলছে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী। তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে ব্যবহার করে অপ্রথাগত যুদ্ধের মনস্তাত্ত্বিক লড়াইয়ে জেতার লক্ষ্যেই এই বিশেষ বাহিনী গঠন করা হচ্ছে। এ জন্য ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের অন্যান্য সাইটগুলো ব্যবহারে দক্ষ সেনা সদস্যদের ইতিমধ্যেই ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর ৭৭ নম্বর ব্রিগেডে ডেকে পাঠানো হয়েছে। খবর দ্য গার্ডিয়ানের।
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষায়িত এই ব্রিগেডটির ঘাঁটি হবে বার্কশায়ারের হার্মিটেজে। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট থেকে দক্ষ সদস্যদের নিয়ে গঠিত এই যোদ্ধা দলের সেনা সংখ্যা হবে ১ হাজার ৫০০। এ বছরের এপ্রিলের মধ্যেই কার্যক্রম শুরু করবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এই বিশেষ ব্রিগেড। উল্লেখ্য যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর এ জাতীয় কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।
২৪ ঘণ্টার সংবাদ, স্মার্টফোন এবং ফেসবুক ও টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুগে প্রয়োজনে বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের ধারাভাষ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হবে এই বিশেষায়িত বাহিনীর অন্যতম প্রধান কাজ। সেনাবাহিনীর নিয়মিত সদস্যদের পাশাপাশি বিশেষ বিষয়ে প্রশিক্ষিতদেরও এই বাহিনীতে নেওয়া হবে। সাংবাদিকতা এবং সামাজিক যোগাযোগ নিয়ে লেখাপড়া করা, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিংবা ব্যবহারে দক্ষরাই এই দলে অগ্রাধিকার পাবে।
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আধুনিক সংঘাত এবং যুদ্ধের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় জরুরি বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলো কাজে লাগানো এবং নতুন সুযোগ তৈরির লক্ষ্য নিয়ে এই ৭৭ নম্বর ব্রিগের গঠন করা হচ্ছে। এই দল গঠন এটারই স্বীকৃতি যে আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে অন্যদের কর্মকাণ্ড মোকাবিলা এমন অনেকভাবেই করা যায় যা সহিংস নয়।’
আফগানিস্তানে ‘সন্ত্রাসবাদ দমনের অভিজ্ঞতা’ এমন বাহিনী গঠনের পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ জুগিয়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি ক্রাইমিয়া নিয়ে ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট এবং ইসলামিক স্টেট যোদ্ধাদের ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা দখল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্রিগেড গঠনে ভূমিকা রেখে থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
Live your Life, Live your Dream.
সোশ্যাল মিডিয়ায় বিশেষায়িত এই ব্রিগেডটির ঘাঁটি হবে বার্কশায়ারের হার্মিটেজে। সেনাবাহিনীর বিভিন্ন ইউনিট থেকে দক্ষ সদস্যদের নিয়ে গঠিত এই যোদ্ধা দলের সেনা সংখ্যা হবে ১ হাজার ৫০০। এ বছরের এপ্রিলের মধ্যেই কার্যক্রম শুরু করবে ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এই বিশেষ ব্রিগেড। উল্লেখ্য যে যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েলি সেনাবাহিনী এরই মধ্যে সেনাবাহিনীর এ জাতীয় কার্যক্রম চালিয়ে আসছে।
২৪ ঘণ্টার সংবাদ, স্মার্টফোন এবং ফেসবুক ও টুইটারের মতো সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের এই যুগে প্রয়োজনে বিভিন্ন ঘটনাপ্রবাহের ধারাভাষ্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হবে এই বিশেষায়িত বাহিনীর অন্যতম প্রধান কাজ। সেনাবাহিনীর নিয়মিত সদস্যদের পাশাপাশি বিশেষ বিষয়ে প্রশিক্ষিতদেরও এই বাহিনীতে নেওয়া হবে। সাংবাদিকতা এবং সামাজিক যোগাযোগ নিয়ে লেখাপড়া করা, প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত কিংবা ব্যবহারে দক্ষরাই এই দলে অগ্রাধিকার পাবে।
ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, ‘আধুনিক সংঘাত এবং যুদ্ধের চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলায় জরুরি বিদ্যমান সম্ভাবনাগুলো কাজে লাগানো এবং নতুন সুযোগ তৈরির লক্ষ্য নিয়ে এই ৭৭ নম্বর ব্রিগের গঠন করা হচ্ছে। এই দল গঠন এটারই স্বীকৃতি যে আধুনিক যুদ্ধক্ষেত্রে অন্যদের কর্মকাণ্ড মোকাবিলা এমন অনেকভাবেই করা যায় যা সহিংস নয়।’
আফগানিস্তানে ‘সন্ত্রাসবাদ দমনের অভিজ্ঞতা’ এমন বাহিনী গঠনের পদক্ষেপ নেওয়ার ক্ষেত্রে উৎসাহ জুগিয়েছে। এ ছাড়া সম্প্রতি ক্রাইমিয়া নিয়ে ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট এবং ইসলামিক স্টেট যোদ্ধাদের ইরাক ও সিরিয়ার বিস্তীর্ণ এলাকা দখল ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর এই সোশ্যাল মিডিয়া ব্রিগেড গঠনে ভূমিকা রেখে থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
Live your Life, Live your Dream.
No comments:
Post a Comment
Thank you very much.