
নিজেদের সুবিধাথের্ এসব এলিট ফোর্সকে ব্যবহার করা হচ্ছে শুধি মাত্র বিরোধী দলকে নিশচিনহ করতেই,
আজ বাংলাদেশকে যদি বলা হয় "শিশু হত্যার সবগর্ রাজ্য তবে কি ভুল হবে?গত তিন বছরে যত অমানবিকভাবে শিশু হত্যা ও ধষর্ন বাড়ছে তাতে এইদেশ যে আর কোন সুস্থ মানুষের বসবাসের উপযোগী নয়,অসুস্থদেরই যেন রাজে্য পরিনত হয়েছে,রাজন হত্যা থেকে শুরু করে যতই না... শিশু হত্যা কিংবা ধষর্ন হয়েছে সেখানে যদি তাদের কে ক্রস ফায়ার দেয়া হতো তবে কি কেউ সাহস পেতো এভাবে হত্যা করার?
খুব মনে পড়ে বাংলাদেশে যেই মুহুর্তে জঙ্গিদের উৎপাত শুরু হয়েছিল ঠিক তখনি জঙ্গি নেতা বাংলা ভাই ও আব্দুর রহমানকে গ্রেফতার করে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে বাংলাদেশকে কলংক মুক্ত করে তৎকালীন বিএনপি সরকার। ভারতে যাচ্ছিল সেই ১১ ট্রাক অস্ত্র ভারতীয় মাওয়াবাদীদের কাছে, সেই অস্ত্র ও আটক করে তৎকালীন বিএনপি সরকার। ভারত কি একবার ভেবে দেখেছে সেই ১১ ট্রাক অস্ত্র যদি ভারতীয় মাওয়াবাদীদের হাতে পৌছে যেতো তাহলে কি অবস্থা হতো ভারতে !? বাংলাদেশের মানুষ কি একবার ভেবে দেখেছে যদি জঙ্গি নেতা বাংলা ভাই ও আব্দুর রহমানকে ফাঁসিতে না ঝুলাতো তাহলে কি অবস্থা হতো এই দেশের !?
এক সময়ে এই দেশে টপ টেররদের রাজত্ব চলেছিল বলিউডের মুভির মতো করে। ফুটপাতের দোকান থেকে শুরু করে মার্কেট-বাসা-বাড়ি নির্মাণ হোক আর না হোক দিতে হতো মোটা অংকের চাঁদা। একটা টপ টেরর ও ছাড়া পায় নি তৎকালীন বিএনপি সরকারের কাছ থেকে। রেব গঠন করে সবকয়টা টপ টেররকে ক্রসফায়ার দিয়ে নিরাপদ করে দেশবাসীর জীবন। মানবাধিকার সংস্থা গুলী তখন বহু মায়া কান্না কেঁদেছিল বাট কেউ কি দেখাতে পারবে এই সব মানবাধিকার সংস্থা গুলী কোন মানবের কাজে এসেছে !? আপনি কি চান আপনার নিরাপত্তার জন্য কালা জাহাঙ্গীর অস্ত্র হাতে আপনার কাঁধে হাত দিয়ে আছে নাকি আপনার পরিবারের সকলের নিরাপত্তার জন্য র্যাব অস্ত্র হাতে আপনার পাশে দাঁড়িয়ে আছে রোবটের মতো ?
আজ ও কোটি মানুষ প্রতিক্ষিত বিএনপির দিকেই,বিএনপিই বাংলাদেশের একমাত্র গনতান্ত্রিক দল যা দেশ ও দেশের স্বার্থকে নিজের দলের চেয়েও বেশী প্রাধান্য দেয়,যার প্রমান মানুষ কাজে পেয়েছে কথায় নয় ।
লেখকঃ