google-site-verification: googlefee13efd94de5649.html এডোবি লাইটরুম বেসিক টিউটোরিয়াল - তারুণ্যের কন্ঠস্বর

HeadLine

News Update :

Tuesday, September 15

এডোবি লাইটরুম বেসিক টিউটোরিয়াল

লাইটরুম জিনিস টা কি ? এত সব ফটোপোস্ট প্রসেস এর সফটওয়ার থাকতে কেন এই টা ব্যবহার করবেন ?
* * ছবির পোস্ট প্রসেস এর জন্য অনেক ধরনের সফটওয়ার বাজারে পাওয়া যায় …  যাদের মধ্যে  সব শ্রেষ্ঠ্য হল  ফটোশপ …  এই ফটোশপ জিজিনস টাতে  আপনি যা চান করতে পারেন।  তাই এই জিনিস টাতে অনেক অপশন এবং কিছুটা জটিল।  আর অন্যান্য  সফটওয়ার গুলোতে আপনি একটা কাজ করতে পারবেন তো আর একটা পারবেন না ।
এই সব কথা মাথায় রেখে শুধু মাত্র ফটো প্রসেস করার জন্যই  লাইটরুমের আগমন..  এই টা ব্যবহার খুবই  সহজ ..  আপনি খুব সহজেই এই টাতে ,  এক্সপোজার বাড়াতে পারবেন , কন্ট্রাস্ট , সহ ছবিতে আলোর যা যা কাজ করা লাগ তা করতে পারবেন। ….     মনে রাখবেই এই খানে শুধু আলো নিয়ে খেলা যায় .. ছবি নিয়ে নয় .. মানে আমি ম্যানুপুলেশন এর কথ বলছি…  আপনি এই টা দিয়ে ম্যানুপুলেশন করতে পারবেন না…….
তো আসেন এবার একটু লাইট রুম এর ভিতর থেকে ঘুরে আসি ।
..
..
Ctrl + I   চেপে ..  ছবি ইমপোর্ট করুন ..  এবং ছবি সেভ করতে  CTRL + E  ব্যবহার করুন …
Untitled
বাম সাইড থেকে আপনার  ফোল্ডার থেকে ছবি সিলেক্ট করুন ।   আপনি একটা ফোল্ডার এ গেলেই ঐ ফোল্ডার এর সব ছবি  েচক  করা থাকে মানে টিক দেয়া .. আন চেক এ ক্লিক করে .. যে যে ছবিটা চান  তা  তে টিক দিয়ে ইমপোর্ট এ  ক্লিক করুন … ব্যাস  হয়ে গেল  ফটোশপে আপনার ছবিটি  নেয়া .. এবার কাজ করার পালা ..
Untitled
এবার  এই খানে কিছু কাজ না করে  আমরা সরাসরি  এই ছবিটাকে ডেভেলপ  রুমে নিয়ে যাই ..   উপর এ লাল কালি দিয়ে  দেখানো  আছে …
এবার আসুন পরিচিত হই .. কোথায়  কি আছে  আর কাকে কি  বলে … Untitled
উপরের ছবিটা তে কোনটা কি তা নিচে দিচ্ছি
১ .   এই টা হল আমাদের  আসল জিনিস .. কালার পেলেট ..  এবং এক্সেপাজার  ঠিক করার …  আমরা এই জিনিস টা তেই কাজ করবো।
২ .  অনেক সময়  দেখা যায় কাজ করার সময়  এই কালার পেলেট অনেক টুকু জায়গা  দখল করে রাখে .. এই টাকে এই ছোট্টা  জায়গায় ক্লিক করে  ঞাইড/ আনহাইড করা যায় .. শুধু মাত্র এই খানে মাউস নিলেই  এই জিনিস টা শো করবে …  মাউস সরালে হাউড হয়ে যাবে।
৩.  প্রিস্টেস ..  এই টা  হল ফটোশপের  ফিল্টার এর মত ..  মানে গরম ভাত রান্না করা  আছে … শুধু আপনি এই খান থেকে নিবেন আর  একটু তরকারি  দিয়েঁ মেখে খেলে ফেলবেন ।  এই খানে অটো  কিছু ইফেক্ট দেয়া আছে। যা কিনা  বিয়ের ছবির কাজ করতে গেলে অনেক উপকারে লাগে।  আবার সাদাকালো করতেও  সাহায্য করে .. একটু ঘাটা ঘাটি করবেনন বুঝে যাবেন।
৪.  এই খানে আপনি যে সব ছবি ইমর্প্টে করবেন তা শো করবে।  ক্লিক করে আপনি  একটা ছবি থেকে অন্য ছবিতে  যেতে পারবেন।
৫. এটা  হাউড বা আনহাইড করার জন্য ..
এই হল মুটামুটি  লাইটরুমের জিনিস পত্র ……   অনেক বেশী সাজানো  গুছানো ….  এবার আসুন দেখি  কেমনে একটা ছবির কাজ করবেন।
Untitled
উপরের লাল  দাগ দেয়া জিনিসটার  মধ্যে অনেক কিছু আছে।  ..   আমি  প্রথম থেকে নাম্বার দিয়ে  বুঝিয়ে দিচ্ছি কোনটার কি কাজ ..
১।   প্রথমে যেটা আছে সেটা  ছবি ক্রপ করার জন্য ।  মাজার ব্যাপার  এবং অনেক বেশী সহজ ..  বাকা তেড়া ছবিকে সোজা করা আরো বেশী সহজ …  এবং  নতুন ভার্সন এ  আপনি রুল অফ থার্ড  ও  ব্যবহার করেতে পারবেন ক্রপ এর সময় …
২.  এই টা হল স্পট রিমুভাল .. মানে  ছবি থেকে কিছু মুছতে  …  এই টুল টা ব্যবহার করতে পারেন।   মুখের ব্রন  বা দাগ ও মুছতে পারবেন এই টুলটি দিয়ে ….
৩. অনেক সময়  বিল্টইন ফ্লাশ দিয়ে ছবি তোলার পর  দেকা যায় চোখে   লাল  কালার হয়ে  গিয়েছে আলো পড়ে .. এই সমস্যাটার সমাধান এই  টুলটার মাধ্যমে করতে পারেন।
৪. গার্ডওয়েট ফ্লিার  .. এই জিনিস টা মজার ।  আপনি  এই জিনিস টার  মাধ্যমে  আকাশ  আ  ছবির যে কোন একটা সাউড এর  কালার , আলো , শার্প  ইত্যাদি কন্ট্রোল করতে পারেন।  আপনি এই টার মাধ্যমে আনার ছবির  আকাশের কালার এ বদলাতে পারবেন …   ;)
৪. রেডিয়াল ফিল্টার  দিয়ে আপনি   আপার ছবির মধ্যখানে আলো এবং  বাকি  জায়গায় অন্ধকার করতে পারবেন ।  আমি এই জিনিস টা তেমন ব্যবহার করি নাই ..  ঘাটাঘাটি করে দেখতে পারন।
৫.  এডজাস্টমেন্ট ব্রাশ ..  ছবির নির্দিশ্ট কোন জায়গার কালার , টেম্পারেচার , স্মপুট, শার্প , নয়েজ , একোস্পাজার ইত্যাদি  কন্ট্রোল করতে পারবেন।  এ্টার কাজ উপরের  ৪ নাম্বার টার মতই ..  তফাৎ হল শুধু আপনি ব্রাশ দিয়ে  নিজের ইচ্ছা মত যে  কোন ছোট বা বড় অঙশের কালার  এডজাস্ট করতে পারবেন।  আর ঐ টা দেয়   ফ্রি ভাবে কাজ করতে পারবেন না ।
এই হল এই জিনিস টার কাজ .. আসুন এবার একটু নিচে নামি ….
Untitled
এই হলো আমাদের প্রধান কাজ করার জিনিস পত্র গুলো .. এই খানে  ফোল্ডার এ সাজানো অবস্থায় আছে সব কিছু …
১. ব্যাসিক :  এই খানে  লাইটিং এর  ব্যাসিব জিনিস গুলো আছে।  যা দিয়ে ছবিতে কালার+ লাইট  ইত্যাদি কারেকশন করতে পারবেন।
২. টোন কার্ভস  :-  এই টা দিয়ে শেড/ হাইলাইটস   উত্যাদি কন্ট্রোল করতে পরবেন।
৩.  HSL / Color ? B & W   :-   এই খানে  কালার টা দিয়ে আপনি  রংঙ্গির ছবির কাজ   এর রং  নিয়ে খেলেতে পারবেন .. আর সাদাকোলো তে ..  ঐ রং গুলোর সাদাকালো ভার্সন নিয়ে খেলতে পারবেন।
৪. স্পিলিট টোনিং :-  আপনার পরিবর্তিত  বা  অপরিবর্তিত হাইলাইট্য শেড  কে কালার দিতে পারবেন এই টা দিয়ে ..
৫.  ডিটেইলস ..  আমি আমার প্রতিটা ছবিতে এই  জিনিসি টার কাজ করি .. ছবি শার্প  এবং নয়েজ  কমাতে পারবেন এই খানে।
৬. লেন্স কারেকশন  :  এটা আমাদের কখনোই কাজে লাগে না .. কারন আমরা লেন্স  এর  ভিও সম্পর্কে তেমন বুঝি না …  যারা বুঝেন তাদের জন্য এটা মহা জরুরি একট জিনিস..  অনেক সময়   ক্যামেরার সাথে ল্যান্স বা ল্যান্স এর  সমস্যার কারনে ছবির ফ্যাম এ  একটু  সমস্যা দেখা দেয় ..  ভাই এত বুঝাতে পারবো না  আমি নিজে বুঝি কিন্তু বুজাইতে পারুম না .. একটু ঘুতাইয়েন বুঝবেন ।
৭.  ইমেক্ট :  এই খানে  কয়েকটা ইফেক্সট পাবেন।  …  আলো র ইফেক্ট ..

No comments:

Post a Comment

Thank you very much.