শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে গত ৭ জুলাই সাকিবকে সব ধরণের ক্রিকেট থেকে ছয় মাসের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড- বিসিবি। সেই সাথে ঘরোয়া টুর্নামেন্টে এক বছর ও বিদেশী লীগগুলোতে দেড় বছরের জন্য নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়। অবশ্য গত ২৬ আগস্ট সাকিবের শাস্তি ৬ মাস থেকে কমিয়ে ৩ মাস করা হয় এবং ঘরোয়া লীগে খেলার অনুমতি দেওয়া হয়। এবার বিদেশী লীগগুলোতেও খেলার অনুমতি পেয়ে গেলেন বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডার। সাকিবের অনুধাবন, ভুল স্বীকার, একই সঙ্গে দেশের ক্রিকেটে তার প্রয়োজনীয়তা- এই ব্যাপারগুলোই সাকিবের শাস্তি কমানোর সিদ্ধান্তে সক্রিয়ভাবে বিবেচনায় এসেছে। বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সাকিবই একমাত্র ক্রিকেটার যার চাহিদা সকল বিদেশী লীগগুলোয় আকাশচুম্বী।
এর আগে চলতি বছরের শুরুর দিকে আপত্তিকর অঙ্গভঙ্গির অভিযোগে সাকিব আল হাসানকে ৩ ম্যাচের জন্য নিষিদ্ধ করা হয় এবং তখনই বাংলাদেশ ধরাশয়ী হয় আফগানিস্তানের কাছে।
জিম্বাবুয়ের সাথে চলমান হোম সিরিজে সাকিব আল হাসান বলতে গেলে একাই বাংলাদেশকে জিতিয়েছেন দুই ম্যাচে। প্রথম ম্যাচে দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর দ্বিতীয় ম্যাচে বোলিংয়ের সাথে অসাধারণ ব্যাটিং পারফরমেন্সে বাংলাদেশ হারায় চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী জিম্বাবুয়েকে। বিসিবির এমন সিদ্ধান্ত তাই যথোপযুক্তই।


No comments:
Post a Comment
Thank you very much.