বউ-শাশুড়ির যুদ্ধ অনেক আগে থেকেই আমাদের সমাজে চলে আসছে যদিও বর্তমানে এই সমস্যাটি বেশ কম দেখা যায়। তারপরও সমস্যা একেবারে সমাধান হয়েছে তাও বলা যায় না। অনেক ক্ষেত্রেই সংসারে এই ধরণের অশান্তির তৈরি হয়ে থাকে। কিন্তু এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায় খুব সহজেই।
সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে এই কথাটি কিছুটা হলেও সত্যি। কারণ সংসারের মূল ভিত্তি ধরে রাখেন একজন নারীই। তা সে নিজের সংসারে হোক, মায়ের সংসারে হোক কিংবা শ্বশুরবাড়ির সংসারেই হোক না কেন। কিন্তু সমস্যা শুরু হয় তখনই যখন একটি সংসারে দুজনের আধিপত্যতা চলে আসে। অর্থাৎ সংসারে শাশুড়ি ও বউ একসাথে থাকা শুরু করেন ......
বউ-শাশুড়ির যুদ্ধ অনেক আগে থেকেই আমাদের সমাজে চলে আসছে যদিও বর্তমানে এই সমস্যাটি বেশ কম দেখা যায়। তারপরও সমস্যা একেবারে সমাধান হয়েছে তাও বলা যায় না। অনেক ক্ষেত্রেই সংসারে এই ধরণের অশান্তির তৈরি হয়ে থাকে। কিন্তু এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায় খুব সহজেই।
জানতে চান কীভাবে? তাহলে মাথায় রাখুন এই বিষয়গুলো। সমস্যা কোথায় হচ্ছে তা খুঁজে বের করুন সমস্যা সমাধানে এগিয়ে আসুন ছেলের বউয়েরাই। কারণ আপনি সংসারে নতুন এসেছেন। এবং শাশুড়ি আপনার গুরুজন। তাই প্রথমেই ভেবে নিন সমস্যা কোথায় হচ্ছে। আপনার নিজের এবং আপনার শাশুড়ির কোন বিষয়টিতে আপনাদের মধ্যে সমস্যার তৈরি হচ্ছে তা জেনে বুঝে সমাধানের চেষ্টা করুন। ঝগড়াঝাটিতে জড়াবেন না ঝগড়াঝাঁটিতে জড়াবেন না একেবারেই। এটি শুধুমাত্র সংসারের শান্তি নষ্ট করবে কিন্তু কোনো সমাধান বের হবে না। বরং এতে আপনার স্বামী আপনার প্রতি শ্রদ্ধা হারাবেন। মাথা ঠাণ্ডা রেখে বুঝে শুনে সমস্যা সমাধানের চেষ্টা করে যান। স্বামীর সাথে কথা শেয়ার করুন কিন্তু বদনাম করবেন না যদি আপনার মধ্যে কোনো সমস্যা না থেকে থাকে এবং আপনি চেষ্টা করলেও আপনার শাশুড়ি আপনার সাথে মিটমাটের চেষ্টা না করতে থাকেন তবে স্বামীর সাথে ঠাণ্ডা মাথায় বিষয়টি নিয়ে কথা বলুন। তবে মনে রাখবেন অভিযোগ করে কিংবা বদনামের সুরে কটু কথা বলবেন না। তাকে সমস্যা বুঝিয়ে বলুন। সংসারের দায়িত্ব নিয়ে শাশুড়ি যা চান তাই করুন অনেক সময়েই সংসারের দায় দায়িত্ব নিয়ে বউ-শাশুড়ির মধ্যে সমস্যা হয়ে থাকে। কিন্তু এই বিষয়টি খুব ছোট্ট। সংসারটি আপনার শাশুড়ির নিজের হাতে গোছানো। তাকেই চিন্তা করতে দিন তিনি সংসার আপনার হাতে ছেড়ে আরাম করতে চান নাকি নিজেই সামলাতে চান। যদি তিনি নিজেই সামলাতে চান তবে এটি আপনার জন্যই সুবিধার, তা কি একটিবার ভেবে দেখেছেন? নিজেকে নিয়ন্ত্রণে রাখার চেষ্টা করুন সব সময় মাথায় রাখবেন তিনি আপনার গুরুজন এবং তিনি আপনার মায়ের সমতুল্য। তার সাথে এমন কিছুই করবেন না যাতে তার সম্মান ক্ষুণ্ণ হয়। একটিবার ভেবে দেখুন, আপনার ভাই বিয়ে করার পর আপনার মায়ের সাথে এই ধরনের কোনো সমস্যা শুরু হলে তখন কি আপনার ভালো লাগবে? মোটেই নয়। যদিও এই বিষয়গুলো শাশুড়িদেরও ভেবে দেখার প্রয়োজন রয়েছে। কিন্তু তারপরও ভুলে যাবেন না আপনি ছোটো, তিনি বড়।
বউ-শাশুড়ির যুদ্ধ অনেক আগে থেকেই আমাদের সমাজে চলে আসছে যদিও বর্তমানে এই সমস্যাটি বেশ কম দেখা যায়। তারপরও সমস্যা একেবারে সমাধান হয়েছে তাও বলা যায় না। অনেক ক্ষেত্রেই সংসারে এই ধরণের অশান্তির তৈরি হয়ে থাকে। কিন্তু এই সমস্যা থেকে মুক্ত থাকা যায় খুব সহজেই।
No comments:
Post a Comment
Thank you very much.