google-site-verification: googlefee13efd94de5649.html মঞ্জুর এলাহীর পরিচিতি ,উত্থান,ও অবৈধ অর্থ উর্পজনের উৎস - তারুণ্যের কন্ঠস্বর

HeadLine

News Update :

Sunday, January 10

মঞ্জুর এলাহীর পরিচিতি ,উত্থান,ও অবৈধ অর্থ উর্পজনের উৎস

নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার পিরপুর গ্রামের মুন্সিবাড়ির হাবিবুর রহমানের ছোট ছেলে মঞ্জুর এলাহী। তার পিতা কৃষি বিভাগের তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারী ছিলেন। তারা দুই ভাই চার বোন। অভাব অনটনের সংসার ছিল। বাড়ি ভিটা ছাড়া তেমন কোন সম্পত্তি ছিলনা তার পিতার। প্রাথমিক শিক্ষা স্থরে সে ঢাকার কোন এক মাদ্রাসায় লেখা পড়া করত। মাদ্রসা থাকা কালিন সময়ে সে ছাত্র শিবিরের একজন কর্মী ছিল। তখন তার পিতা অবসর প্রাপ্ত এবং জামায়েত ইসলামী দলের রুকন ছিলেন। এমনকি রায়পুরা উপজেলা জামায়েত ইসলামী দলের বিশিষ্ট নেতাও ছিলেন। জম্ম সূত্রে মুস্সিবাড়ির লোকজন স্বাধিনতা বিরোধী ও পাকিস্তান পন্থী।
মঞ্জুর এলাহীর জেঠা মৌলানা আব্ধল খালেক ছিলেন বাংলাদেশ নেজামী ইসলাম দলের বিশিষ্ঠ্য নেতা। বই মার্কা প্রতীকে উক্ত দল থেক এম, পি নির্বাচনও করেছিল । মূলত তারা আলবদর , রাজাকার সিাহাবে এলাকার মুক্তিয়োধ্ধা ও মুরব্বীদের নিকট পরিচিত। মঞ্জুর এলাহীর পিতার দারিদ্রতার কারণে তাকে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে পিরিজকান্দি উচ্চ বিদা্লয়ের মাওলানা শিক্ষক জনাব তাজুল ইসলাম ও এলাকার অন্যান্য লোকজনের সহযোগিতায় 1993 সালে এসএসসি পাস করে। ভৈরব হাজী আমত কলেজ থেকে সাধারণ গ্রেডে এইচ এস সি পাস করে তার জেঠতো ভাই ড: ছাদেকের প্রাইভেট এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় পড়াশোনা করে। নিজেদের বিশ্ববিদ্যালয় হওয়ায় সার্টিফিকেট অর্জন ও এই বিশ্ববিদ্যালয় চাকুরীর সুয়োগ হয়। চাকুরীর সুবাধে শুরু করে ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে সার্টিফিকেট বাণিজ্য। যা জাতীয় পত্রিকায় বহুবার প্রকাশিত হয়েছে । ফলে দ্রুত এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় এর ভিসি মঞ্জুর এলাহীকে চাকুরীচ্যুত করেন। সর্বশেষ এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় এর মালিকানা দখলের জন্য ভিসির সাথে সান্ত্রাসী আক্রমন চালায়। ভিসি আইনের আশ্রয়ে মালিকানা রক্ষা করে মঞ্জুর এলাহীকে জেলে পাঠায়। এক মাস জেল খেটে পারিবারিক সমঝোতায় জেল থেকে বের হয়ে আসে।এশিয়ান বিশ্বাবিদ্যালয় থেকে বিনা খরচে পড়াশোনা এবং চাকুরী করে কোটি কোটি টাকার মালিক হওয়া সত্ত্বেও লোভ সামলাতে পারেনী মঞ্জুর এলাহী । তার সন্ত্রাসী বাহিনী দ্বারা দখল করতে চায় এশিয়ান বিশ্বাবিদ্যালয়।
প্রয়াত মাননীয় রাস্ট্রপতি মো: জিল্লুর রহমান, এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় মালিক ও বংশধররা স্বাধিনতা বিরোধী ও পাকিস্তানীদের দোসর হওয়ায় এবং অবৈধ সার্টিফিকেট ব্যবসা করায় এশিয়ান বিশ্ববিদ্যালয় কোন সসমাবর্তন অনুষঠানে য়োগদান করেননি। লক্ষ লক্ষ টাকার বিনিময়ে ছাত্রছাত্রীরা সার্টিফিকেট অর্জন করেছেন মঞ্জুর এলাহীর নিকট থেকে। ফলে আঙ্গুল ফোলে কলা গাছ হয়ে গেছে অল্প দিনে। পিরপুর গ্রামে কয়েক একর জমি ,ঢাকায় ফ্ল্যটবাড়ি,গাড়ী ও গ্রামে অত্যাধুনিক বাংলৈাসহ বাগান বাড়ি ,পকুরসহ নতুন বিশালবাড়ির জায়গা গড়ে তোলে। রাতা রাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে য়ায়। উক্ত টাকা সন্ত্রাসী বাহিনীর পিছনে খরচ করে ইতিহাসের জগন্যতম নিঃশংস ঘটনা ঘটাচ্ছে পিরপুর গ্রামে। সুচতুর মঞ্জুর এলাহী তাদের আলবদর ,রাজাকার ও স্বাধিদনতা বিরোধী গ্লাণী মুচার জন্য বিপুল অর্থের বিনিময়ে আওয়ামিলীগের রাজনীতির সাথে ঢুকে পড়েন।জীবনে কোনদিন সে আওয়মিলীগের কোন রাজনৈতিক সংগঠনের সাথে জড়িত ছিলেন না। তার বাপচাচারা সামাজিক মসজিদ, ঈদগা মাঠে বয়ান করতেন আওয়ামিলীগকে যারা ভোট দিবেন বা সর্মথন করবেন তারা কাফির। তারা এবাদত করে কোন লাভ হবে না।এটা কালের স্বাক্ষী। তারপরও আওয়ামিলীগের টিকিট পান মির্জাপুর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচনে । বিপুল অর্থের বিনিময়ে গঠন করেন বিশাল সন্ত্রাসী বাহিনী । উক্ত বাহিীনি দ্বারা প্রতিপক্ষের উপর হত্যা, লুণ্ঠন, সন্ত্রাস , ভয়ভীতি প্রদর্শন করে ছিনিয়ে নেয় মির্জাপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পদ। এখন তার অন্যায়ের বিরুদ্ধে কোন শ্রিনী পেশার মানুষ মুখ খুলতে পাছেছে না। প্রশাসনকে অর্থের বিনিময় কব্জা করে রেখেছে। এই হল মঞ্জুর এলাহীর চরিত্র।

1 comment:

Thank you very much.