google-site-verification: googlefee13efd94de5649.html Abrar Fahad - তারুণ্যের কন্ঠস্বর

HeadLine

News Update :

Wednesday, October 9

Abrar Fahad

১.৪৭ এ দেশভাগের পর দেশের পশ্চিমাংশেে কোন সমুদ্রবন্দর ছিল না। তৎকালীন সরকার ৬ মাসের জন্য কলকাতা বন্দর ব্যবহারের জন্য ভারতের কাছে অনুরোধ  করল। কিন্তু দাদারা নিজেদের রাস্তা নিজেদের মাপার পরামর্শ দিছিলো। বাধ্য হয়ে দুর্ভিক্ষ দমনে  উদ্বোধনের আগেই  মংলা বন্দর খুলে দেওয়া হয়েছিল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাসে আজ ইন্ডিয়াকে সে মংলা বন্দর  ব্যবহারের জন্য হাত পাততে হচ্ছে।

২.কাবেরি নদীর পানি ছাড়াছাড়ি নিয়ে কানাড়ি আর তামিলদের কামড়াকামড়ি  কয়েকবছর আগে শিরোনাম হয়েছিল। যে দেশের এক রাজ্যই অন্যকে পানি দিতে চাই না সেখানে  আমরা বিনিময় ছাড়া দিনে দেড়লাখ কিউবিক মিটার পানি দিব।

৩.কয়েকবছর আগে নিজেদের সম্পদ রক্ষার দোহাই দিয়ে  উত্তরভারত কয়লা-পাথর রপ্তানি বন্ধ করেছে অথচ আমরা তাদের গ্যাস দিব। যেখানে গ্যাসের অভাবে নিজেদের কারখানা বন্ধ করা লাগে সেখানে নিজের সম্পদ দিয়ে বন্ধুর বাতি জ্বালাব।

হয়তো এসুখের খোঁজেই কবি লিখেছেন-
"পরের কারণে স্বার্থ দিয়া বলি
এ জীবন মন সকলি দাও,
তার মত সুখ কোথাও কি আছে
আপনার কথা ভুলিয়া যাও।"

পোষ্ট : ২

উরুসের নামে অশ্লিলতা ও বেহায়াপনা বন্ধ করা হোক!.
.
দীর্ঘ ৭০০ বছরের ঐতিহ্য বুকে লালন করে চলেছেন এইসব জালালী মাজারীরা! সূর্য্যের আলোতে যদি এরকম পীস্সাপের পরশ ও সোহবত লাভের জন্য মরিয়া ও কাঁদতে দেখা যায় অগণিত পূজারীকে, তবে চাঁদের মিটিমিটি আলোতে রাত ১০ টার পর যখন মদুরি,গাঁজাখোররা মাতাল থাকে, রমণীদের পাছা দুলতে দুলতে যখন কাপড় দেহ থেকে সরে যায়, বা কোন মাতাল পাগলিদের দেহ উদাম করে নেয়, ঢোল-তবলার তালে যখন মসজিদ-মাদরাসার আঙ্গিনা প্রকম্পিত হয়, পাশের মাকবারায় ঘুমন্ত হাজারো আত্মাগুলো যখন কেঁপে ওঠে, দিনের ক্লান্ত-শ্রান্ত শহর যখন রাতে একটু বিশ্রামে যাবে তখন গান-বাজনার আওয়াজ যখন শহরকে আচ্ছন্ন করে ফেলে তখনও কি কোন তাওহীদবাদি আমাকে তাকফিরের মূলনীতি শেখাতে আসবে? মিলাদ-কিয়াম আর জৌসনে-জুলুসে আগত ভক্তকুল যখন অদৃশ্যজগতে বিভোর হয়ে পড়ে তখন তাদের ওপর কাদেরকে লেপ্টে পড়তে দেখা যায়? আগুনের স্তুপ জালিয়ে নতশিরে তার সামনে কাকে অর্চনা করতে দেখা যায়? 'ইয়া আলি, ইয়া হাস্সান,হুস্সান' এসব শিয়ানিজমি প্রলাপে পূণ্যভূমিকে কারা রীতিমত মুখরিত করে? দৈনিক অন্তত কিছুও হলে দলে দলে কাছে বা দূর থেকে প্রণাম বা নমষ্কারের উদ্দেশ্যে কাদের হাতগুলো ওঠানামা করে? দেশ-বিদেশ থেকে আগত লাল কাপড় পরিহিত গাঁজা মুখে পুড়া, চুলে ঝটা, নীচের বাল কত লম্বা?, বাহুতে ঝুলন্ত পুঠলিতে কীসে ভরা?,যাদের মনের পর্দাই বড় পর্দা, নামায-রোজা কি তাইই জানেনা!_ এদের তাকফীর করলেও কি তুমি আমার কাছে হুজ্জাহ চাইতে আসো? আবার কেউতো দরদিকণ্ঠে বলেন: এরা খারাপ জানি তবে তাকফীর কেন করছেন, এটা বাড়াবাড়ি!' আরে দরদি শুনেন, কাফেরকে কাফের বলা যে ঈমানের দাবি এটাকি ভুলে গেছেন? ওরা কি বলে জানো? উগ্রবাদি মুসলিমদের কারণে নাকি আজ তাদের মহান ইবাদাতে ভাটা, মুরিদানদের কমতি, জৌলুসে ঘাটতি, আয়-রোজগার ভেস্তে যাওয়া, সরাকারি সহায়তা বন্ধ হওয়া ইত্যাদিসহ এখন তাদের প্রধান শত্রু মৌলবাদি মুসলিমরা! এখন এটুকুই থাক!? আরো দেখতে, জানতে, শুনতে আর দেড়ি না করে আজই চলে আসুন মাগরিব পরে বাবার মাজারে, অশেষ ছোয়াব হাচিল করুন!
.
এক রাতে এক জালালি লোকমুখে স্বজোরে যা বললেন: 'ওই, শাহ জালাল, খানকির পুলা, ওঠে আয়, তুরে চু*দমো, মাগির বাচ্চা, এদিকে আয়, তুরে কনডম ছাড়া চু*দমো, কুত্তার বাচ্ছা, শালা খানকি!' এরকম বা আরো শাণিত ছিল জালালির বক্তব্য! মজার বিষয় হচ্ছে- জালালি কর্তৃপক্ষ এদেরকেই আবার স্বযত্নে আদরে পুষে-খাইয়ে রাখেন।?

No comments:

Post a Comment

Thank you very much.